About Ff_writter_towha Sound Effects

বলতে ভয় করে যে, ভূতের সাথে দেখা করতে এত ইচ্ছা, যেন হোটেল বুকিং দিয়ে বলি 'এবার আপনি আসেন, আমি তো প্রস্তুত!'..🥲 #ff_writter_towha #✧towkook࿐ #jeon_queen #unfrezzmyaccount
𝐏𝐎𝐕:বিদেশ থেকে দশ বছর পর বাড়ি আসলো Jungkook।বাড়ি ফিরছে বললে ভুল হবে বিদেশ থেকে দেশে ফিরছে Jungkook।   এই ১০ বছরের শেষ ৬ মাসে বাড়িতে ঘটে গেছে অনেক ঘটনা যার সাথে স্ব শরীরে যুক্ত নেই Jungkook,  তবে আত্মিকভাবে প্রতিটা ঘটনায় জরিয়ে আছে সে৷ গৃহে প্রবেশ করতেই হৃদয়স্পন্দনের গতিবেগ তড়িৎ গতিতে ছুটে চলেছে। কাঙ্ক্ষিত মানুষটিকে দেখার জন্য ভেতরটা উথাল-পাতাল শুরু করে দিয়েছে। Jungkookর আঁখিযুগলে শুধুই তাকে দেখার তৃষ্ণা জেগেছে। মানুষটা কি জানে না আরির তাকে দেখার জন্য কতটা ছটফট করছে। মানুষটা তাকে কেন যে তাকে এতটা পোড়ায়? সে ধরনীর সব ব্যথা সহ্য করতে পারলেও, তার দেওয়া ব্যথা সহ্য করতে পারে না। ভেতরটা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়৷ Sana ছেলেকে দেখে দৌড়ে এসে আলিঙ্গন করলেন৷ সমস্ত মুখশ্রীতে আদরে আদরে ভরিয়ে তুললেন। "কেমন আছ মা? সবাইকে দেখছি Yn কে দেখছি না। Yn কোথায়? পা'জি'টা সারাক্ষণ আমাকে জ্বালিয়েছে। এখন কোথায় লুকিয়ে আছে।Jungkookর কথায় Sana আঁড়চোখে Roseর দিকে তাকাল। Rose মস্তক নুইয়ে দাঁড়িয়ে আছে। Roseর হাতেই Ynর ফোন৷ Jungkook আকুল হয়ে এদিক-সেদিক দৃষ্টিপাত করছে। তবুও নির্দিষ্ট মানুষ টার দেখা মিলছে না৷ সে Sanaর উত্তরের অপেক্ষা না করে বাড়ির প্রতিটি ঘরে Yn কে খুঁজল। কিন্তু Yn কে কোথাও খুঁজে পেল না। ভেতরটা শূন্য হয়ে আসতে শুরু করল। Ynর ঘরের সামনে আসতেই বুকটা কেঁপে উঠল। Ynর ঘরের দরজায় তালা দেওয়া। আশেপাশে ময়লা জমে গিয়েছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে কয়েক মাস হলো এখানে কেউ থাকে না। Jungkookর সবকিছু কেমন জানি শূন্য লাগছে। সে ধপ করে মাটিতে বসে পড়লো। কাল রাতেও তো বলল, "Jungkook ভাই তাড়াতাড়ি দেশে আসো। তোমার ঠোঁটে চুমু খাব। অজানা হাহাকারে ভেতরটা জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে। তার খালি মনে হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটা সে হারিয়ে ফেলছে। মনের মধ্যে ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। আঁখিযুগল রক্তিম বর্ন ধারণ করেছে৷ সে বিধ্বস্ত অবস্থায় খাবার ঘরে এল। শান্ত কণ্ঠে জবাব দিল, "Yn কোথায় মা? "এতদিন পর দেশে আসলি। বাবা-মায়ের খোঁজ তো একবারও নিলি না। এসেই Yn Yn করে পাগল হয়ে গেছিস। ঐ অপয়া মেয়ে আমাদের খেয়ে আমাদের পড়ে আমাদেরকে না জানিয়েই বাড়ি ছেড়েছে। সে কোথায় আমি কিভাবে বলব। তোর সাথে তার এত মিল সে তোকে জানায়নি। সে আমাদের বাড়িতে আর থাকে না। মস্তকের ওপরের বিশাল আকাশটা Jungkookর মস্তকে এসে পড়লো। সে দু'কদম পিছিয়ে গেল। তার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে সে Yn কে দেখতে পাবে না৷ যাকে দেখার তৃষ্ণায় ছয়টা মাস ছটফট করেছে। সেই অপেক্ষার ফল এতটা তিক্ত হবে কে জানত? জানলে ছয় মাস আগেই Jungkook বাসায় চলে আসত। "ছয়মাস ধরে Yn বাসায় নেই তাই তো? ছেলের কথায় চমকে উঠলেন Sana ৷ ছেলে যে এত সহজে সবকিছু ধরে ফেলবে। তার ঘুনাক্ষরেও টের পাননি তিনি৷ এখন সে ছেলেকে কি জবাব দিবে। ভয়ে পুরো শরীর অবশ হয়ে আসছে। Roseর হাতে Ynর ফোনটা দেখতেই Jungkookর ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠল। সে খপ করে Roseর থেকে ফোনটা কেঁড়ে নিয়ে বলল, " Ynর ফোন তোর কাছে কেন Rose? "ভাইয়া Yn যাওয়ার সময় সবকিছু রেখে গিয়েছে। তাই Ynর ফোন মা আমাকে দিয়ে দিয়েছে। " তুই জানিস না কারো জিনিস অনুমতি না নিয়ে ধরতে হয় না। তাহলে তুই কেন Ynর ফোন নিয়েছিস। Yn যদি চলে গিয়েই থাকে। তাহলে এতদিন আমার সাথে কথা বলেছে কে? আমার একটু একটু সন্দেহ হয়েছিল জানিস৷ কিন্তু Ynর জেদের কাছে আমি সেই কবেই হার মেনেছি৷ আমি ভিষণ বোকা তাই না। তা না হলে বোকার মতো Ynর মেসেজে বলা কথা গুলো বিশ্বাস করে নিয়েছি। আমি সব সময় চেয়েছি Yn যেন কষ্ট না পায়। Ynর ভালো থাকাতেই আমার শান্তি। Yn কষ্ট পাবে এমন কাজ কখনোই করিনি। আর তোরা আমার অনুভুতি নিয়ে খেললি! এতদিন Yn সেজে তুই আমার সাথে কথা বলেছিস তাই না রে Rose? Jungkookর কথায় Rose বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। ভয়ে সমস্ত শরীর থরথর করে কাঁপছে। তখনই Rm বের হয়ে আসেন। Jungkook কেমন জানি শান্ত হয়ে গিয়েছে। Rmকে দেখে যন্ত্রণা মিশ্রিত কণ্ঠে বলল, "আব্বা আপনি তো Yn কে ভালোবাসতেন। আপনি কেন Yn কে হারাতে দিলেন। আপনি তো আমার মনের খবর জানতেন। আমি Yn কে কতটা ভালোবাসি। সে খবর আপনার কর্ণ পর্যন্ত বহুত আগেই পৌঁছে দিয়েছি। তবে কেন আমায় এই বিচ্ছেদ যন্ত্রনা দিলেন। আমাকে মে'রে রক্তাক্ত করে দিন। আমার সব টাকা-পয়সা আপনারা নিয়ে নিন। আমাকে পথের ভিখারি বানিয়ে দিন। তবুও আমার Yn কে আমার কাছে ফিরিয়ে দিন আব্বা। বাঁচতে পারব না আব্বা Yn কে ছাড়া। মরে যাব আমি। Yn বিহীন এ জীবন.... 𝑭𝑭 𝑵𝒎 :প্রেয়সীর হৃদয় ব্যাকুল collect response পেলে next part দিব, তাই বেশি বেশি করে কমেন্ট করো চুনা পাখিরা😚#unfrezzmyaccount #safecontent #✧𝗧𝗢𝗪𝗞𝗢𝗢𝗞࿐ #ff_witter_towha #প্রেয়সীর_হৃদয়_ব্যাকুল
ক্যাপশন না দেইখা পোলাডারে দেখ হারামির দল... 😑🔪 #ff_writter_towha #✧towkook࿐ #unfrezzmyaccount #jeon_queen
★Mʏ Bʟᴀᴄᴋ Rᴏsᴇ♔ ||part:10|| 500 copy link plz.. Yn আচমকা লক্ষ্য করলো Jungkook তার দিকে তাকিয়ে আছে, আর একটু পর এগিয়ে আসছে। বুকের মধ্যে ভয় ঝেঁকে ধরেছে। এখন কি করবে সে? কিছু না ভেবেই Lisa কে ধাক্কা দিয়ে হাত ছাড়িয়ে নিয়ে ভোঁ দৌড় দেয়। Yn কে দৌড়ে যেতে দেখে আর সময় নষ্ট করে না Jungkook, সেও সমানতালে দৌড়ায়। তাকে যে করেই হোক, তার রোজকে ধরে তার কাছে আনতে হবে। যে করেই হোক... একটা গলির মাঝখান দিয়ে Yn দৌড়াচ্ছিলো।দৌড়াতে দৌড়াতে পিছনে লক্ষ্য করে দেখলো তার বেশ খানিকটা পেছনে Jungkook ও দৌড়ে আসছে। আঁতকে উঠলো Yn। Jungkookর দৌড়ের সাথে তো সে পারবে না, তার চেয়ে ভালো কোথাও লুকিয়ে পড়া। যেই ভাবা সেই কাজ। গলির একটা ঘরের মধ্যে লুকিয়ে পড়লো। চিপাচাপা গলির মধ্যে Jungkookর দৌড়াতে বেশ বেগ পেতে হলো। গলির মোড় পাল্টাতেই দেখলো তার রোজ কোথাও নেই। সামনে, পিছনে সব জায়গায় দেখলো, তাও পেলনা। না পেয়ে রেগে হিংস্র বাঘের মতো গর্জন করে উঠলো। সামনে থাকা কাঠের ড্রাম জোরে লাথি মে~রে ভেঙ্গে ফেললো। কপালের রগ ফুলে উঠেছে। গজরাতে গজরাতে চিৎকার করে বলল, Jungkook - এখন পালাতে পারলেও ভবিষ্যতে আর পারবে না রোজ। অল্প সময় আছে তোমার হাতে, যত পারো উড়ে নাও। তারপর আমার কাছেই বন্দী হয়ে থাকতে হবে তোমার। Jungkook র গর্জে ওঠা কন্ঠে এমন কথা শুনে Ynর ভয়ে বুক কেঁপে উঠলো। এই Jungkookর হাতে একবার পড়লে তার পুরো জীবন নরক বানিয়ে দেবে এতে সন্দেহ নেই তার। এখন কোনোরকমে বাসায় গিয়ে চাচিমার সাথে এই শহর ত্যাগ করলেই বাঁচবে সে, এর আগে নয়। Jungkook চলে যাওয়ার পর Ynও লুকিয়ে চলে আসে বাড়িতে। এসেই তাড়া দিতে থাকে চাচিমাকে। Ynর বাবা তো অবাক। এই সকালেই তো মেয়েটা যেতে চাইছিলো না, এখন আবার হঠাৎ করে যাওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগলো কেন? আর মেয়েটাকে দেখেও মনে হচ্ছে অনেক ভয় পেয়ে আছে। Ynর মাথায় হাত রেখে বললেন, -“কিছু হয়েছে কি মা? চোখমুখ এমন দেখাচ্ছে কেন?” Yn হাসার চেষ্টা করে বলল, -“কিছুই হয়নি বাবা, কি কি নিবো সেই চিন্তায় আছি তাই হয়ত এমন দেখাচ্ছে।” Yn মনে মনে বলল,‘আমি তোমাকে কিছুই বলতে পারবো না বাবা, ক্ষমা করে দিও। কালকের আর আজকের ঘটনা বললে তুমি অনেক টেনশন করবে যা আমি চাই না।’ Ynর বাবা আর কিছু বললেন না। তবে মনে খচখচ রয়েই গেল। চাচিমা তো Ynকে পেয়ে অনেক খুশি। নিজের মেয়ে নেই বলে ছোটবেলা থেকে Yn কেই মেয়ের মতো আদর করেছেন। চাচিমার সাথে রওয়ানা হলো Yn। Lisaর সাথেও দেখাটা হলো না তার। দীর্ঘ দুই ঘন্টার পথ পাড়ি দিয়ে শেষ পর্যন্ত পৌঁছালো তারা। Ynর চাচিমা উচ্চ মধ্যবিত্ত। কিছুটা বড়লোকই বলা চলে। একটাই ছেলে তার। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। পাশাপাশি ছোটখাটো চাকরিও করছে। টাকা পয়সার যদিও কমতি নেই তাও শখের বশে চাকরিটা করে। নাম রাফিদ। বাবা আর্মি থেকে রিটায়ার্ড হয়েছেন চার বছর। ছিমছাম দোতলা একটা বাড়ি। নিচতলা ভাড়া দেয়া। ঘরের ভিতরের সবকিছুই পরিপাটি করে গোছানো। Yn কে একটা রুমে থাকতে দেয়া হলো। রাফিদ বাসায় নেই, সন্ধ্যায় আসবে। Yn ফ্রেশ হয়ে বাবাকে ফোন করে কথা বলে নিল। Lisa কে ফোন করতেই নাম্বার বন্ধ পেল সে। রাতে আরেকবার ফোন করে নিবে ভেবে ঘুমিয়ে পড়লো সে। বড্ড ক্লান্ত এখন।   সন্ধ্যায় ঘুম ভাঙলো কারো চেঁচামেচির আওয়াজে। Yn ঘুম থেকে উঠে ডাইনিংয়ে যেতেই দেখতে পেল রাফিদ চিল্লাচিল্লি করছে। তার কারণ তার মা তাকে না বলে এতদূর পর্যন্ত কেন গিয়েছিল। রাফিদকে একটাবার ইনফর্ম করলেই তো পারতো। সেটা না করাতেই সে চিল্লাচিল্লি শুরু করে দিয়েছে। আর কাকিমা ব্যস্ত তাকে থামাতে। -“তোমাকে কতবার বলেছি কোথাও গেলে আমাকে বলবে আমি নিয়ে যাবো। একা একা কেন যেতে গেলে? কোনো বিপদ আপদ হলে?” -“কিছু তো হয়নি তাই না। এখন থাম না বাবা।” Yn খেয়াল করে বলল, -“আমি ছিলাম তো ভাইয়া, কোনো সমস্যা ছিলো না।” Yn কে রাফিদ কিছু বলতে নিবে তার আগেই থেমে গেল। কিছুক্ষণের জন্য হার্টবিট মিস করল সে। ঘুম জড়ানো কন্ঠ, ঘুমু ঘুমু চোখ, ফোলা গাল, এলোমেলো চুলের Yn কে দেখে রাফিদের হৃৎস্পন্দন থমকে যাওয়া প্রায়। কাঁধের জামাটা কিছুটা নামানো যার ফলে পুরো কাঁধ উন্মুক্ত হয়ে আছে। কানের লতি গরম হয়ে গেল রাফিদের, মাথা ঝিমঝিম করতে লাগলো। চাচির ডাকেই তার ঘোর কাটলো। -“Yunnie তো ঠিকই বলছে। এখন রাগ করিস না তো। মাত্র এসেছিস, গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আয়। আর Yunnie, তুই ও তো কিছু না খেয়ে আছিস। এসে খেয়ে নে, আমি রান্নাঘরেই আছি।” এই বলে চলে গেল হাসনা বেগম। Yn গিয়ে রাফিদের সাথে কুশল বিনিময় করলো। -“কেমন আছ ভাইয়া? আগে তো আমাদের বাসায় যেতে আর এখন তো অমাবস্যার চাঁদ হয়ে গেছ।” এরকম আরো অনেক কথা বলতে লাগল Yn। আর রাফিদ মাথা নিচু করে হু হা করতে লাগল। একটু পরেই ফ্রেশ হতে যাবে বলে দ্রুত চলে গেল।খানিকটা অবাক হলো Yn। তবুও কিছু বললো না। সকলে খাবার খেতে বসে পড়ে। খাওয়ার মাঝেই Ynর ফোন বেজে ওঠে.. #ff_writter_towha #my_black_rose #jeon_queen #✧towkook࿐ #unfrezzmyaccount
༄ 𝐀 𝐏𝐫𝐨𝐦𝐢𝐬𝐞 𝐌𝐞𝐧𝐚𝐜𝐞༄  ᴇᴘɪsᴏᴅᴇ:11 এই গল্পটার বাকি পার্ট গুলো@ღ 𝑱𝒆𝒐𝒏 ღ এই আইডি তে আপলোড দিব তোমরা এই আইডি তে #A_promise_menace এর বাকি পর্ব গুলো পেয়ে যাবা। #ff_witter_towha #unfrezzmyaccount #✧𝗧𝗢𝗪𝗞𝗢𝗢𝗞࿐ #A_promise_menace
One Short FF "ব্লাউজের হুকটা একটু লাগিয়ে দেও তো।" ল্যাপটপে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছিলাম। এমন সময় বউয়ের এমন কথায় মেজাজ বিগড়ে গেলো। ধমক দিয়ে বললাম, "ব্লাউজ আটকাতে না পারলে পড়তে যাও, কেন? যাও এখান....।" বউ আমাকে থামিয়ে দিয়ে হঠাৎ জড়িয়ে ধরে বললো, "আটকানোর জন্য আপনি আছেন না। রিলাক্স, সাহেব! বউ'কে ধমক নয়, চুমু খান। বউকে চুমু খেলে হার্ট ভালো থাকে। এটা বিজ্ঞানদ্বারা প্রমাণিত! কি বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে এবার ট্রাই করেই দেখুন!" মেয়েটার উদ্ভব কথা শুনে বিরক্ত হলাম ।এমনিতেই তাকে আমার পছন্দ নয়। সুন্দরী গার্লফ্রেন্ড রেখে বাবা-মায়ের চাপে বিয়ে করতে হয়েছে । আমার বউটা বড়, বেহায়া! আমি ওর সাথে রাগ দেখালে, ধমক দিলে, উল্টো আমায় জড়িয়ে ধরে, শান্ত হতে বলে। তার সাথে পাড়া মুশকিল! যদিও আমি আমার বউকে মানসিক ভাবে শান্তি দেই না। শরীরের টানে শরীরের মিলন হলেও মনের মিলন হচ্ছে না। কারণ, তাকে আমার পছন্দ না। কিন্তু, আমার বউটা আমায় বড় ভালোবাসে! আমি আজ তর্কে গেলাম না। এর কথার বাণ শুরু হলে বকবক করে মাথা খারাপ করে দিবে। তাই নিজে বাঁচতে চুপচাপ ব্লাউজের হুক লাগিয়ে দিয়ে পুনরায় কাজে মনোযোগী হলাম। যা দেখে বউ বলে, আনরোমান্টিক একটা! আপনার ছোঁয়া  পেতে আমি এতো বাহানা খুঁজি তবুও আপনার সান্নিধ্যে আমি যেতে পারি না। এই যে পেয়েও এতো অবহেলা করেন,যদি পাল্টা অবহেলা করি সহ্য করতে পারবেন তো?" আমি শুনেও কিছু বললাম না দেখে মুখ গোমড়া করে চলে গেল। ছুটির দিন! দুপুরে খেয়ে শুয়ে আছি। এমন সময় বউ  নতুন একখানা শাড়ী পড়ে, সেজেগুজে আমার পাশে ঘুরঘুর করছে। হয়তো আমার মুখ থেকে প্রসংশা'র অপেক্ষায় ছিলো। কিন্তু, আমি সেদিকে তাকালাম না। বউ অধৈর্য হয়ে নিজ থেকেই বললো, "এই দেখুন না,কেমন লাগছে আমায়?" "ভালো।" "আচ্ছা, চলুন না। বাহির থেকে একটু ঘুরে আসি।" "আমার সময় নেই।" "আজ তো ছুটির দিন। আপনি তো এখন শুয়েই আছেন।" বউকে ধমক দিয়ে বললাম,  "এতো বেশি কথা বলছো কেন তুমি? যাও এখান থেকে। তোমার এসব ঢঙ দেখলে আমার বিরক্ত লাগে। " বউটা সেদিন চোখের জল মুছতে মুছতে আমার সামনে থেকে চলে গেলো। আমার শত অবহেলা সহ্য করেও, মেয়েটা আমার পিছু ছাড়ে না। তার যত্ন, ভালোবাসা'র কোনো খামতি নেই। বছর ঘুরলো৷ ধীরে ধীরে সে আমার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। হয়তো তাকে আমি ভালোবাসা শুরু করেছি। আজ অফিস থেকে এসে দেখলাম বউ চুল আঁচড়াচ্ছে। দূরে দাঁড়িয়ে আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে লাগলাম তাকে। কোনো প্রসাধনী ছাড়াই নীল রাঙা শাড়ীতে  লম্বা চুল ওয়ালী শ্যাম বরণ মুখটায় অদ্ভুত মায়া যেন! এভাবে তাকে কখনো দেখা হয়নি। নিজের অজান্তেই বললাম, "তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে!" বউ চমকালো! খুশীতে গদগদ হয়ে বললো, "সত্যি!" আমি মুচকি হেসে মাথা নাড়ালাম। পকেট থেকে এক  মুঠো কাঁচের চুড়ি বের করে তার হাতে পড়িয়ে দিলাম। বিয়ের পর এভাবে তাকে কখনো কিছু দেওয়া হয়নি। সামান্য এই চুড়িতে মেয়েটা সেদিন খুশীতে কেঁদে ছিলো। আগের মতো তাকে আর ধমক বকা দিতে গিয়েও পারি না।  তার খুনসুটি যখন তখন বাচ্চামো আবদার আমার বেশ লাগে! আমিও দূরন্ত বালকের ন্যায় তার ইচ্ছে পূরণ করি। ধীরে ধীরে আমি পুরোপুরি তার উপরই আসক্ত হয়ে গেলাম। ঠিক তক্ষুণি বউটা আমার বদলে গেলো। আগের মতো আবদার হুটহাট এটা সেটার বায়না করে না। আমি তার কাছাকাছি গেলেও সবকিছুতে এড়িয়ে চলতে শুরু করলো। আজ অফিস থেকে ফিরতে রাত হয়েছে অনেকটা। আগে একটু দেরী হলে বউ পা'গ'ল হয়ে যেতো। তার ফোনের পর ফোনে আমিই বিরক্ত হতাম। কিছুদিন ধরে এখন আর পরিচিত নাম্বারে কল আসে না।  আমিও কিচ্ছুটি প্রকাশ করলাম না। আজ বাসায় এসে দেখি বউ টিভি দেখে। আমাকে দেখে প্রতিদিন আমার কাছে আসে জড়িয়ে ধরে নিজ হাতে শার্ট খুলে দেয়। এখন আমি নিজ হাতে শার্ট খোলা প্রায় ভুলে গেছি। রুমে এসে তার আসার অপেক্ষা করলাম কিন্তু আসলো না । আমার একটু অভিমান হলো! তবে প্রকাশ করলাম না আমি।  ডাকলামও না। তারপর থেকে সবকিছুতেই তার হেয়ালি। রাতে আগেভাগে খেয়ে শুয়ে পড়লাম আমি।  ঘুৃম আসছে না। কারন প্রতিদিন সে এসে বুকের যায়গাটা দখন করে নেয়।তাই আজ তাকে ছাড়া ঘুম আসছে না। বুকটা শূন্য শূন্য মনে হচ্ছে। তার আসার অপেক্ষা করলাম। এরিমধ্যে বউ এসে মুখ ঘুরিয়ে অন্য পাশে শুয়ে পড়লো। তাই নিজের সকল অভিমান দূরে সরিয়ে জড়িয়ে ধরলাম তাকে। বউ বিরক্ত হয়ে বললো, "ছাড়ুন আমায়! এসব ভালো লাগছে না আমার। ঘুমাতে দিন, ঘুম পাচ্ছে খুব।" যে মেয়ে একসময় আমার বুকে ঘুমানোর জন্য পাগল হয়ে যেত আজ তার ভালো লাগছে না! বাহ! নিজেকে আর নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে ক্রোধ নিয়ে শক্ত হাতে বউয়ের কোমড় চেপে ধরে বললাম, "সমস্যা কি তোর? আমাকে এভাবে ইগনোর করছিস কেন? পুরনো হয়ে গেছি, এখন আর ভালোবাসা যায় না!" বিপরীতে বউ মুচকি হেসে বললো, " আপনিও তো আমায় এভাবে দিনের পর দিন অবহেলা করেছেন। এবার বুঝলেন পাল্টা অবহেলা কেমন লাগে! এতদিন ইচ্ছে করেই এমন করেছি একপাক্ষিক ভালোবাসা প্রিয় মানুষের অবহেলা কতটা দায়ক! see in comment...
হাওলাদার বাড়ি 😩💘 #unfrezzmyaccount #✧towkook࿐ #jeon_queen #ff_writter_towha
𝐏𝐎𝐕:Ynর বিয়ে ঠিক করা হযে়ছে যার সাথে তার নাম Jeon Jungkook । অনেক কঠিন নাম। এত কঠিন নাম Ynর পছন্দ না। তাছাড়া Jungkook নামটাও তার খুব অপছন্দের। কলেজে থাকাকালীন Jungkook নামের একটা বজ্জাত ছেলে Yn কে রোজ বিরক্ত করতো, একবার তো হাতও ধরেছিলো। বদলে যদিও দুটো থাপ্পড় খেয়েছিলো। তারপর থেকে Jungkook নাম শুনলেই Ynর মনে হয় চ্যাংড়া করে হলুদ দাঁতওয়ালা ছেলেটা হাত ধরে বলছে, "চলো বিযে় করে ফেলি।" যার সাথে Ynর বিযে় ঠিক করা হযে়ছে সেই Jungkookও খুব একটা সুবিধার লোক না। প্রথম যেদিন Yn তার সাথে রেস্টুরেনে্ট দেখা করতে গেলো সেদিন প্রথমেই সে বলল, Jungkook - চলো Yn বিয়ে করে ফেলি. নেহাৎ লোকটার চেহারা অত্যাধিক সুন্দর নয়তোে সেদিনই Yn কলেজের Jungkookর মতো তার গালদুটোও লাল করে ফেলতো। সে উত্তর না দিযে়ই সেদিন গটগট করে হেটে চলে এসেছিলো। Ynর বাবা কী দেখে ওমন লোকের সাথে তার বিযে় ঠিক করলেন Yn ভেবে পায় না। বাবা বরাবরই বলে এসেছেন তিনি মেযে়র বিযে় দেবেন তাদের মত মধ্যবিতে্তর ঘরে। অথচ এখন কী করছে? অতিরিক্ত বড়লোক ঘরের ছেলে Jungkook। তার হাতঘডি়র দামটাই হয়তো মিলির মাসিক খরচের চেযে় বেশি। এসব কথা ভাবলেই Ynর মন খারাপ হযে় যায়। লোকটা মোহে পডে় বিযে়র জন্য লাফাচে্ছ, পরবর্তীতে যখন নিজের ভুল বুঝতে পারবে তখন? Yn কে আর ভালো লাগবে? যেই মেযে় হাই হিল পরে হাটতে গেলে আছাড় খায় শ্যাম্পুর বদলে চুলে সাবান ব্যবহার করে, পারফিউমের জায়গা তার ঘরে আতর রাখে। সেই মেযে় অত বড় ঘরে মানায়? প্রতি রাতে Jungkook কল দিয়ে চুপচাপ বসে থাকে। কথা বলে না, মিনিট খানেক পরেই কল কেটে দেয়। Yn ব্যপারটা প্রথম দিনেই বুঝতে পেরে গেছে। একদিন সে বলেই ফেললো, Yn - এভাবে ছেলেমানুষী করার মানে কী! আপনি কী ছোট বাচ্চা? Jungkook বলল, Jungkook - বিয়ে করি চলো না! Yn বেশ রাগানি্বত স্বরে বলল, Yn - এক কথা ছাড়া আর কিছু বলতে পারেন না? ঝেডে় কাশুন তো মশাই, সমস্যা কী আপনার? আমার পেছনে কেনো লেগেছেন? এত এত ভালো মেযে় আপনার আশেপাশে। Jungkook - ভালবাসি তাই। Yn সাথে সাথে ফোন রেখে দিলো। বাবাকে বিয়ে ভাঙার কথা বলেও কোনো লাভ হলো না। তিনি Ynর মাথায় হাত রেখে আদুরে গলায় বললেন, Y/d - ছেলেটাকে কতবার ফিরিযে় দেবো বল? তোকে কত ভালবাসে! সেদিন তো আমার পাযে় পর্যন্ত পডে়ছিল জানিস? Yn বলল, Yn - কেউ পায়ে পড়লেই তার সাথে আমার বিযে় ঠিক করে ফেলবে বাবা? এখন যদি মুদি দোকানদার জসিম মিয়া এসে তোমার পাযে় পডে় তার সাথেও কী আমার বিযে় ঠিক করে ফেলবে? Ynর বাবা উত্তর দেবার পরিবরে্ত হেসে ফেললেন। Yn কঠিন মুখে তাকালো। Jungkook  ইদানীং আরও অসহ্য রকমের কান্ড শুরু করে দিলো। Yn র পিছু পিছু তার কলেজ পর্যন্ত গিযে় গাডি়তে হেলান দিযে় দাডি়যে় থাকতে শুরু করলো। Yn র বান্ধবীরা এ নিযে় বেশ মজা উড়ালো। রাগে দুঃখে Jungkookর কাছে দাডি়যে় Yn বলল, Yn - কী সমস্যা কী আপনার? এখানে কেনো এসেছেন? Jungkookর ভাবলেশহীন উত্তর, Jungkook - তুমি তো জানো সব। 𝐅𝐅 𝐧𝐚𝐦𝐞 : বেপরোয়া জামাই 𝐓𝐰𝐨 𝐒𝐡𝐨𝐫𝐭 𝐅𝐅 #unfrezzmyaccount #jeon_queen #✧towkook࿐ #ff_writter_towha #two_short_ff
Am i True..?😩#jeon_queen #✧towkook࿐ #ff_writter_towha #unfrezzmyaccount
mention your favorite ff writer 🤔?@🖤𝐓 𝐀 𝐄 𝐒 𝐇 𝐀🖤 kim@𝐋𝐚𝐜𝐡𝐢𝐦𝐨𝐥𝐚𝐥𝐚♡ jeon mani@@kimjeon__Shuu19 @❛ 𔘓𝑱𝑬𝑶𝑵𓆩♡𓆪𝑴𝑨𝑵𝑰𝑰𔘓❛ #fffffffffffyyyyyyyyyyypppppppppppp